#%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF

Mitex Leo :verified_3:mitexleo@buddyverse.xyz
2023-10-04

সামিট গ্রুপের পরিচালক ফরিদ খাঁন ও তার স্ত্রী’র — গ্রেট ফলস, ভার্জিনিয়ার বাড়িতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

@bengali_convo

#bangladesh #বাংলাদেশ #রাজনীতি #হাসিনা

সামিট গ্রুপের পরিচালক ফরিদ খাঁন ও তার স্ত্রী’র — গ্রেট ফলস, ভার্জিনিয়ার বাড়িতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
Mitex Leo :verified_3:mitexleo@buddyverse.xyz
2023-10-02

হৃদয়ে বাকশাল নয়, হৃদয়ে বাংলাদেশ 🇧🇩 ...

#বাংলাদেশ #বাংলা #রাজনীতি #বাকশাল #ঢাকা #আওয়ামী_লীগ

Mitex Leo :verified_3:mitexleo@buddyverse.xyz
2023-09-29

@emselimahmed আস্থা রাখার মত কোনো নেতা এই মুহূর্তে দেশে আছে বলে মনে হয় না। বিরোধী দলগুলোর কথা আর কি বলব। বিএনপি ও চেষ্টা করেছিলো ভারতের সমর্থন পেতে। সাধারণ মানুষদের কাছ থেকে এরা দূরে সরে গেছে। আরেক বিরোধী দল জামায়াত ইসলামীর তো মেরুদণ্ডই ভেঙে গেছে। পুরো দেশকে এক করার মত কোনো নেতা কোনো দলেই নেই।

আর আমাদের Generation Z ? Bunch of Monsters ছাড়া কিছু তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা নেই এই মুহূর্তে।

আমাদের Generation অন্যান্য যেকোনো Generation থেকে ভিন্ন। এটা কেউ মানতেই চায় না।

যেখানে আমাদের পদে পদে বাধার মুখে পড়তে হয়। ইন্টারনেট পর্যন্ত ইউজ করতে কষ্ট হয়। বেশির ভাগ so called মুরুব্বীরা প্রযুক্তির ভালো ব্যবহার না শিখিয়ে চেষ্টা করে পুরো পুরি এটা থেকে আমাদের দূরে রাখতে। ফলাফল? যেসব আবাসিক স্কুলে বা কলেজে Smartphone ব্যবহার করতে দেয়না সেখানে স্টুডেন্ট রা লুকিয়ে লুকিয়ে ব্যবহার করে।

অথচ নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে ব্যবহার করার অনুমতি দিলে এমন হাল হয়তো হতোনা। স্কুল গুলোতে বিনামূল্যে ইন্টারনেট Access দিয়ে কিছু সাইট ব্লক করে রাখা যেতো।

আর Depression আর Loneliness সমস্যার কথা তো বললামই না ।

মানুষের চিন্তা ধারা বদল করতে সরকারের এগিয়ে আসা ছাড়া অন্য কোনো কার্যকর উপায় নেই।

কিন্তু বাস্তবে সরকার কি করে তা সবাই জানে ।

এত এত সমস্যার মাঝে দেশ নিয়ে ভাবার সময় কই?
আর আমার মত কেউ ভাবলেও বিপদে পড়তে হয়। সমর্থন পাওয়া দূরে থাক।

#bangladesh #politics #রাজনীতি

Mitex Leo :verified_3:mitexleo@buddyverse.xyz
2023-09-29

বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্র চাচ্ছে নিজেকে "মানুষের বন্ধু" রূপে উপস্থাপন করতে। এতে তারা অনেকখানি সফলও হয়েছে।
তাদের বর্তমান কার্যক্রম দেশের মানুষের চাওয়ার সাথে মিল রাখে। কিন্তু এর মানে এই না তারা আসলেই আমাদের "বন্ধু" । এর আড়ালে অন্য কোনো খেলা চলছে । বিশ্বের কোথাও যুক্তরাষ্ট্র গনতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে পারার নজির নেই।

আমি তাদের বিরোধিতা করছি না বা হাসিনা সরকারের সমর্থক ও আমি নই।

বলতে চাচ্ছি, দেশটা আমাদের। আর এই দেশকে রক্ষা করার দায়িত্বও আমাদের। এক্ষেত্রে অন্যের মুখের দিকে চেয়ে থাকলে তারা তা নিজের স্বার্থ উদ্ধারে কাজে লাগানোর চেষ্টা করবে এটাই স্বাভাবিক।

#বাংলাদেশ #bangladesh #usa #বাংলা #রাজনীতি #এশিয়া #হাসিনা

Bangladesh :verified:​Bangladesh@qoto.org
2023-09-26
Bangladesh :verified:​Bangladesh@qoto.org
2023-09-24

অবিভক্ত বাংলার জাতীয় নেতা এ কে ফজলুল হককে শের-ই-বাংলা বলা হত কেন?

কলকাতার বাবুরা বলেছেন, "ঢাকায় #বিশ্ববিদ্যালয় করার কোন দরকার নেই। #ফার্মগেট আছে, #ধানমণ্ডি আছে পাশে একটা #কৃষি #কলেজ করে দাও। "

এই ধরনের কায়েমী স্বার্থবাদী আচরণে ক্ষুব্ধ হয়ে #ব্রিটিশ লর্ডের কাছে গিয়ে #শেরে #বাংলা #ফজলুল #হক বোঝালেন ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় #প্রতিষ্ঠা করতেই হবে। এবার ব্রিটিশরা কিছুটা নমনীয় হল --- কিন্তু বিশ্বযুদ্ধের কারণে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হল একটু দেরীতে । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যখন প্রতিষ্ঠিত হয় তখন বাংলার #শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন শেরে বাংলা ফজলুল হক ।

শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক ১৯১৬ সালে #মুসলিম #লীগ এর #সভাপতি নির্বাচিত হন । পরের বছর ১৯১৭ সালে তিনি ভারতীয় জাতীয় #কংগ্রেস এর সাধারণ সম্পাদক হন । তিনিই ইতিহাসের একমাত্র ব্যক্তি যিনি একই সময়ে মুসলিম লীগ এর #প্রেসিডেন্ট এবং কংগ্রেস এর জেনারেল #সেক্রেটারি ছিলেন । ১৯১৮ -১৯ সালে জওহরলাল নেহেরু ছিলেন ফজলুল হকের ব্যক্তিগত সচিব ।

১৯৩৭ এর নির্বাচনে শেরে বাংলা আবুল কাশেম ফজলুল হক ঘোষণা দিয়েছেন নির্বাচনে জিতলে তিনি #জমিদারি প্রথা চিরতরে উচ্ছেদ করবেন।

তিনি যাতে নির্বাচিত হতে না পারেন তার জন্য সারা বাংলাদেশ আর কলকাতার জমিদাররা একত্র হয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করেছেন। লাভ হয়নি --- #কৃষকরা তাদের নেতাকে ভোট দিয়েছেন।

মুসলিম লীগ এর লাহোর অধিবেশনে #মোহাম্মদ #আলী #জিন্নাহ বক্তব্য দিচ্ছেন । হঠাৎ করে একটা গুঞ্জন শুরু হলো, দেখা গেল জিন্নাহর বক্তব্যের দিকে কারও মনযোগ নাই । জিন্নাহ ভাবলেন, ঘটনা কী ? এবার দেখলেন, এক কোণার দরজা দিয়ে ফজলুল হক সভামঞ্চে প্রবেশ করছেন, সবার আকর্ষণ এখন তার দিকে । জিন্নাহ তখন বললেন --- When the tiger arrives, the lamb must give away. এই সম্মেলনেই তিনি উত্থাপন করেছিলেন ঐতিহাসিক #লাহোর #প্রস্তাব

১৯৪০ সালের ২২-২৪ শে মার্চ লাহোরের ইকবাল পার্কে মুসলিম লীগের কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হয়। এই কনফারেন্সে #বাংলার #বাঘ আবুল কাশেম ফজলুল হক ঐতিহাসিক লাহোর প্রস্তাব উত্থাপন করেন। তিনি তার প্রস্তাবে বলেন, হিন্দু সাম্প্রদায়িকতার বাস্তবতায় #হিন্দু #মুসলিম একসাথে বসবাস অসম্ভব। সমাধান হচ্ছে, মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ উত্তর পশ্চিমাঞ্চলে একটি স্বাধীন মুসলিম #রাষ্ট্র এবং পূর্বাঞ্চলে বাংলা ও আসাম নিয়ে আরেকটি স্বাধীন মুসলিম রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হবে।

পাঞ্জাবের মওলানা জাফর আলী খান, সীমান্ত প্রদেশের সর্দার আওরঙ্গজেব, সিন্ধের স্যার আব্দুল্লাহ হারুন, বেলুচিস্তানের কাজী ঈসা ফজলুল হকের প্রস্তাব সমর্থন করেন। কনফারেন্সে এই প্রস্তাবটি সর্বসম্মতিক্রমে পাশ হয়।

লাহোর প্রস্তাব উত্থাপনের সময়ে #হিন্দুপ্রধান প্রদেশগুলোতে মুসলিম #নির্যাতনের মাত্রা বাড়তে থাকার কারণে ফজলুল হক খুবই উদ্বিগ্ন এবং কিছুটা উত্তেজিত ছিলেন। তিনি তার বক্তব্যে একবার বলেন, ‘ আমি আগে মুসলিম, পরে বাঙালী (muslim first, bengali afterwards)’। বক্তৃতার এক পর্যায়ে এসে বলেন, ‘কংগ্রেস শাসিত রাজ্যগুলোতে যদি আর কোনো মুসলিম নির্যাতিত হয় তাহলে আমি বাংলার হিন্দুদের উপর তার #প্রতিশোধ নেব।’

যে ফজলুল হক তিন বছর আগে সোহরাওয়ার্দী, নাজিমউদ্দিনকে রেখে শ্যামাপ্রসাদের সাথে কোয়ালিশন #সরকার গঠন করেছেন সেই ফজলুল হকের মুখে এমন বক্তব্য তখনকার ভারতে ব্যাপক আলোড়ন সৃাষ্ট করেছিল।

বর্তমানে যে #পাকিস্তান রাষ্ট্র তার ভিত্তি হচ্ছে লাহোর প্রস্তাব। তাই ২৩ শে মার্চ কে পাকিস্তানে #প্রজাতন্ত্র দিবস হিসেবে পালন করা হয়।

কিন্তু লাহোর প্রস্তাব পাশ হওয়ার কয়েকদিন পরে মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ চালাকির আশ্রয় নেন। তিনি বলেন, প্রস্তাবটি টাইপ করার সময়ে ভুল করে muslim majority states লেখা হয়েছে; আসলে হবে state । জিন্নাহর ধারণা ছিল, দেন-দরবার করে দুই পাশে দুইটা পাকিস্তান প্রতিষ্ঠা করা যাবে না। তাই স্টেটস এর জায়গায় স্টেট লিখে একটা মুসলিম মেজরিটি রাষ্ট্র করতে হবে।

জিন্নাহর এই ধূর্ততার কারণে ফজলুল হক তার সাথে পাকিস্তান আন্দোলনে সম্পৃক্ত হননি। তরুণ শেখ মুজিব যখন জিন্নাহর নেতৃত্বে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়েছেন তখন অভিজ্ঞ ফজলুল হক পাকিস্তানের বিরোধিতা করেছেন। 'তিঁনি অনুমান করতে পেরেছিলেন পাকিস্তান প্রতিষ্ঠিত হলে কী কী দুর্দশা হবে বাংলার মানুষের। তাই তিঁনি পাকিস্তানের বিরোধিতা করেছেন। #অসমাপ্ত #আত্মজীবনী তে #বঙ্গবন্ধু লিখেছেন.......

"বাংলার মাটিও তাকে ভালোবেসে ফেলেছিল। যখনই হক সাহেবের বিরুদ্ধে কিছু বলতে গেছি, তখনই বাধা পেয়েছি। একদিন আমার মনে আছে একটা সভা করছিলাম আমার নিজের ইউনিয়নে, হক সাহেব কেন লীগ ত্যাগ করলেন, কেন পাকিস্তান চাননা এখন? কেন তিনি শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জির সাথে মিলে মন্ত্রীসভা গঠন করেছেন? এই সমস্ত আলোচনা করছিলাম, হঠাৎ একজন বৃদ্ধ লোক যিনি আমার দাদার খুব ভক্ত, আমাদের বাড়িতে সকল সময়েই আসতেন, আমাদের বংশের সকলকে খুব শ্রদ্ধা করতেন- দাঁড়িয়ে বললেন, ”যাহা কিছু বলার বলেন, হক সাহেবের বিরুদ্ধে কিছুই বলবেন না। তিনি যদি পাকিস্তান না চান, আমরাও চাই না। জিন্নাহ কে? তার নামও তো শুনি নাই। আমাদের গরিবের বন্ধু হক সাহেব।” এ কথার পর আমি অন্যভাবে বক্তৃতা দিতে শুরু করলাম। সোজাসুজিভাবে আর হক সাহেবকে দোষ দিতে চেষ্টা করলাম না। কেন পাকিস্তান আমাদের প্রতিষ্ঠা করতেই হবে তাই বুঝালাম। শুধু এইটুকু না, যখনই হক সাহেবের বিরুদ্ধে কালো #পতাকা দেখাতে গিয়েছি, তখনই জনসাধারণ আমাদের #মারপিট করেছে। অনেক সময় ছাত্রদের নিয়ে পালিয়ে আসতে বাধ্য হয়েছি, মার খেয়ে।"

বঙ্গবন্ধু ' র বাবা বলেছেন , " বাবা তুমি যাই করো শেরে বাংলার বিরুদ্ধে কিছু বলো না। শেরে বাংলা এমনি এমনি শেরে বাংলা হয়নি। "

ফজলুল হক জানতেন মাঝখানে ভারতকে রেখে পশ্চিম আর পূর্বে জোড়া দিয়ে এক পাকিস্তান করলে তা কখনো টিকবে না। ‘ জিন্নাহ আমার লাহোর প্রস্তাবের খৎনা করে ফেলেছে -বলে ফজলুল হক পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে সক্রিয় থাকেননি।

১৯৪৬ এ এসে জিন্নাহ সোহরাওয়ার্দীর দুই বাংলা একত্র করে স্বাধীন যুক্তবাংলার দাবী মেনে নিয়েছিলেন। কিন্তু কংগ্রেসের বিরোধিতার কারণে শেষ পর্যন্ত বাংলাও ভাগ করতে হল।

ফজলুল হক বলেছিলেন, একটি পাকিস্তান কখনও টিকবে না। বাংলা এবং আসামকে নিয়ে পৃথক #স্বাধীন রাষ্ট্র করতে হবে।

১৯৭১ সালে এসে দেখা গেল, ফজলুল হকের আশঙ্কা এবং ভবিষ্যতবাণী সঠিক। ১৯৭১ এর মত এমন কিছু যে ঘটবে শেরে বাংলা ফজলুল হক তা আঁচ করতে পেরেছিলেন ১৯৪০ সালেই। তাই তিনি ১৯৪০ সালেই বাংলা আর আসাম নিয়ে পৃথক রাষ্ট্র করতে চেয়েছিলেন। অর্থাৎ স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম #স্বপ্নদ্রষ্টা হলেন শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক।

১৯৭১ এর #যুদ্ধ হল ফজলুল হকের লাহোর প্রস্তাবের বাস্তবায়ন। লাহোর প্রস্তাব ফজলুল হক যেভাবে উত্থাপন করে ছিলেন সেভাবে মানলে একাত্তরে এই দেশে রক্তগঙ্গা বইত না।

পেশাজীবনে 'কলকাতা হাইকোর্টের নামকরা #আইনজীবী ছিলেন। একদিন তাঁর জুনিয়র হাতে একগাদা #পত্রিকা নিয়ে এসে বললেন, " স্যার , দেখুন , কলকাতার পত্রিকাগুলো পাতার পর পাতা লিখে আপনার দুর্নাম ছড়িয়ে যাচ্ছে --- আপনি কিছু বলছেন না । " তিঁনি বললেন, " ওরা আমার বিরুদ্ধে লিখছে তার মানে হল আমি আসলেই পুর্ব বাংলার #মুসলমান কৃষকদের জন্য কিছু করছি। যেদিন ওরা আমার প্রশংসা করবে সেদিন মনে করবে বাংলার কৃষক বিপদে আছে। "

মুহাম্মদ ওয়াজেদ আলী বরিশাল বারের নামকরা উকিল । একবার #ওয়াজেদ আলী র প্রতিপক্ষ মামলার ইস্যু জটিল হওয়ার কারণে কলকাতা থেকে #তরুণ উকিল ফজলুল হককে নিয়ে আসে ওয়াজেদ আলীকে মোকাবেলা করার জন্য । ফজলুল হক ওই সময়ে কেবলমাত্র ফজলুল হক , শেরে বাংলা তখনও হননি । তিনি মামলা লড়তে এসেছেন , কিন্তু বিপক্ষের উকিল কে সেই খবর জানতেন না ।

কোর্টে এসে দেখলেন বিপক্ষে তার #বাবা ওয়াজেদ আলী দাঁড়িয়েছেন । ফজলুল হক স্বাভাবিকভাবে #যুক্তিতর্ক শুরু করলেন ।

এক পর্যায়ে ওয়াজেদ আলী আদালতকে উদ্দেশ করে বললেন , “ ইনি যা বলছেন তা আইনসংগত না । আইনটা হল আসলে এরকম এরকম ....... ইনি নতুন উকিল তো আইন কানুন ভালো বোঝেন না । “

উত্তরে ফজলুল হক বললেন , “ তিনি #পুরাতন #অভিজ্ঞ #উকিল হলে কী হবে ? তিনি হচ্ছেন কৃষকের ছেলে উকিল ( প্রকৃতপক্ষে তার দাদা আকরাম আলী ছিলেন #ফারসি ভাষার পন্ডিত ) , তিনি আইনের কী আর বোঝেন ? আমি হচ্ছি উকিলের ছেলে উকিল , #যুক্তি আমারটাই ঠিক । “

খ্যাতির সাথে ৪০ বছর ধরে কলকাতা হাইকোর্টে ওকালতি করেছেন । আইন পাশ করার আগে কলকাতা #বিশ্ববিদ্যালয় থেকে #ফিজিক্স #কেমেস্ট্রি আর ম্যাথমেটিক্সে ট্রিপল অনার্স করেছেন । #মাস্টার্স করেছেন #ম্যাথমেটিক্স এ । ছোটবেলায় একবার পড়ে বইয়ের পৃষ্ঠা ছিঁড়ে ফেলার গল্প রূপকথার মত এদেশের সবার মুখে মুখে ।

বাংলার প্রাদেশিক পরিষদের বাজেট অধিবেশনে একজন এম পি শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক কে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করে বক্তব্য দিতে লাগলেন । ঐ এম পি শেরে বাংলার বিরুদ্ধে গানও লিখে এনেছেন এবং সংসদের #বাজেট বক্তুতা করতে গিয়ে সেই গানটি হেলেদুলে কর্কশ কণ্ঠে গাইতে শুরু করলেন । এরকম পরিস্থিতিতে যে কারও পক্ষে মাথা ঠাণ্ডা রাখা মুশকিল ।

শেরে বাংলা ঐ এমপি র বক্তব্যের মধ্যেই বলে উঠলেন -- "Mr Speaker, I can jolly well face the music, but I cannot face a monkey."

এবার ঘটলো মারাত্মক বিপত্তি । তার মত নেতার কাছ থেকে এরকম মন্তব্য কেউ আশা করেনি । এদিকে , ঐ এম পি স্পিকারের কাছে দাবী জানালেন -- এই মুহূর্তে ক্ষমা চাইতে হবে এবং এই অসংসদীয় বক্তব্য প্রত্যাহার করতে হবে । স্পিকার পড়লেন আরেক বিপদে -- তিনি কীভাবে এত বড় একজন নেতাকে এই আদেশ দেবেন।

শেরে বাংলা ছিলেন ঠাণ্ডা মাথার #বুদ্ধিমান মানুষ । তিনি উঠে দাঁড়িয়ে বললেন --- " Mr. Speaker, I never mentioned any honourable member of this House. But if any honourable member thinks that the cap fits him, I withdraw my remark."

'জ্ঞানতাপস প্রফেসর আবদুর রাজ্জাক তাঁর জীবনী লিখতে চান জেনে বলেছিলেন, " রাজ্জাক, সত্যি বলো, তোমার মতলবটা আসলে কী ? " প্রফেসর রাজ্জাক বললেন, " আমার এই বিষয়টা খুব ভালো লাগে ---- আপনি যখন ইংরেজদের সাথে চলেন তখন মনে হয় আপনি জাত ইংরেজ। যখন বরিশালে আসেন মনে হয় আপনি বহুবছর ধরে নিজেই #কৃষিকাজ করেন। আবার যখন কলকাতায় শ্যামাপ্রসাদ বাবুকে ভাই বলে ডাক দেন তখন আপনাকে আসলেই #হিন্দু মনে হয়। আবার যখন ঢাকার নবাব বাড়িতে ঘুড়ি উড়ান তখন মনে হয় আপনিও #নবাব পরিবারের একজন । নিজেকে কেউ আপনার মত এত পাল্টাতে পারে না। আপনি যাই বলেন, সত্য হোক -- মিথ্যা হোক, মানুষ বিনা দ্বিধায় তা #বিশ্বাস করে। "

মহাত্মা গান্ধী র নাতি রাজমোহন গান্ধী তার বইতে লিখেছেন -- তিন নেতার মাজারে তিনজন নেতা শায়িত আছেন যার মধ্যে দুজন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন । একজনকে পাকিস্তানের #প্রধানমন্ত্রী হতে দেওয়া হয়নি, অথচ তিনিই ছিলেন সত্যিকারের বাঘ ।

কিন্তু এটা তার জীবনের কোনো অপূর্ণতা নয়, একমাত্র রাষ্ট্রপতি হওয়া ছাড়া সম্ভাব্য সব ধরনের পদে তিনি অধিষ্ঠিত ছিলেন জীবনের কোনো না কোনো সময়ে । তিনি ছিলেন বাংলার প্রথম প্রধানমন্ত্রী, পূর্ব বাংলার তৃতীয় মুখ্য মন্ত্রী; পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, পূর্ব - পাকিস্তানের গভর্নর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর ।

#সর্বভারতীয় #রাজনীতি ছেড়ে শুধু পূর্ববাংলার রাজনীতি কেন করছেন এই প্রশ্নের উত্তরে ফজলুল হক বলেছিলেন -- এরোপ্লেন এ উঠলে নিচের জিনিস ছোট আর ঝাপসা দেখাতে পারে, তাই আমি মাটিতেই থাকছি । রাজনীতির এরাপ্লেন এ না চড়লেও সৌদি বাদশাহ সউদ ফজলুল হকের সাথে একটা মিটিং করার জন্য নিজের ব্যক্তিগত বিমান পাঠিয়েছিলেন ফজলুল হককে নিয়ে যাওয়ার জন্য ।

অসীম সাহসী এই মানুষটি আমাদেরকে সকল অন্যায় অবিচারের বিরুদ্ধে নির্ভয়ে প্রতিবাদ করার কথা বলেছেন। বাঙালী জাতিকে সতর্ক করে দিয়েছিলেন অনেক আগেই । তিনি বলেছেন, যে জাতি তার বাচ্চাদের #বিড়ালের ভয় দেখিয়ে ঘুম পাড়ায়, তারা সিংহের সাথে লড়াই করা কিভাবে শিখবে ?

#আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায় ছিলেন ফজলুল হকের #শিক্ষক। আবুল মনসুর আহমদের সাথে আলাপচারিতায় ফজলুল হক সম্পর্কে আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের মন্তব্য :

"ফযলুল হক মাথার চুল থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত #খাঁটি #বাঙ্গালী।সেই সঙ্গে ফযলুল হক মাথার চুল থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত খাঁটি #মুসলমান। খাঁটি বাঙ্গালীত্বের সাথে খাটি মুসলমানত্বের এমন অপূর্ব সমন্বয় আমি আর দেখি নাই। ফযলুল হক আমার ছাত্র বলে বলছিনা, সত্য বলেই বলছি।খাঁটি বাঙ্গালীত্ব ও খাটি মুসলমানত্বের সমন্বয়ই ভবিষ্যৎ বাঙ্গালীর #জাতীয়তা।"

রেফারেন্স: আমার দেখা রাজনীতির পঞ্চাশ বছর।(পৃষ্ঠা ১৩৫-৩৬)

#পহেলা বৈশাখের #সরকারি #ছুটি, বাংলা একাডেমির প্রতিষ্ঠা এই ফজলুল হকের অবদান । কিন্তু সবকিছু ছাপিয়ে ফজলুল হক মানুষের #ভালোবাসা পেয়েছেন কারণ #কৃষক-- #শ্রমিক সংখ্যাগরিষ্ঠ এই উপমহাদেশে মাত্র একজন ব্যক্তি কৃষকদের জন্য রাজনীতি করেছেন । তিঁনি হলেন -- শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক ।

১৯৪৮ সালে ঢাকায় এসেছিলেন মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ। উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার কথা বললে ছাত্ররা তীব্র প্রতিবাদ করে। জিন্নাহ ছাত্রদের সাথে বৈঠকও করেন। কিন্তু ছাত্ররা ছিল নাছোড়বান্দা। জিন্নাহর ধারণা হলো, ফজলুল হক ছাত্রদেরকে উসকানি দিচ্ছেন। ফজলুল হকের বুদ্ধিতে ছাত্ররা উর্দুর বিরোধিতা করছে। জিন্নাহ এবার ফজলুল হকের সাথে দেখা করতে চাইলেন। কিন্তু ফজলুল হক দেখা করতে রাজি হলেন না। ফজলুল হক জিন্নাহকে ব্যক্তিগতভাবে অপছন্দ করতেন।

জিন্নাহর পীড়াপিড়িতে শেষ পর্যন্ত রাজি হলেন ফজলুল হক। বন্ধ দরজার আড়ালে কথা হয়েছিল দুই মহান নেতার। কিন্তু ইংরেজিতে কী ধরনের বাক্য বিনিময় হয়েছিল তাদের মধ্যে পরবর্তীতে তা লিখেছেন ফজলুল হকের একান্ত সহকারী আজিজুল হক শাহজাহান --

জিন্নাহ : পাকিস্তান তো তুমি কোনোদিন চাওনি। সব সময়ে বিরোধিতা করে এসেছো।

হক : প্রস্তাবটি তো আমিই করেছিলাম। পরে ওটার খতনা করা হয়েছে। আমি এটা চাইনি।

জিন্নাহ: পাকিস্তানের এই অংশ বেঁচে থাক তা তুমি চাও না। তাই ভারতের কংগ্রেসের টাকা এনে ছাত্রদের মাথা খারাপ করে দিয়েছ। তারা আমাকে হেস্তনেস্ত করছে।

হক: আমি এখানে কোনো রাজনীতি করি না। হাইকোর্টে শুধু মামলা নিয়ে চিন্তা করি। #আইন #আদালত নিয়ে থাকি ।

জিন্নাহ : জানো, তুমি কার সাথে কথা বলছো ?

হক: আমি আমার এক পুরোনো বন্ধুর সাথে কথা বলছি।

জিন্নাহ: নো নো, ইউ আর টকিং উইথ দ্য গভর্নর জেনারেল অব পাকিস্তান ।

হক: একজন কনস্টিটিউশনাল গভর্নর জেনারেলের ক্ষমতা আমি জানি।

জিন্নাহ: জানো, তোমাকে আমি কী করতে পারি ?

হক: (ডান হাতের বুড়ো আঙুল দেখিয়ে) তুমি আমার এ্যাই করতে পারো। মিস্টার জিন্নাহ, ভুলে যাওয়া উচিত নয় এটা বাংলাদেশ এবং তুমি রয়েল বেঙ্গল টাইগারের সাথে কথা বলছ।

(আজিজুল হক শাহজাহানের কলাম,অমরাবতী প্রকাশনী,ঢাকা;পৃষ্ঠা ৪৬-৪৭)

@bengali_convo
@masindia
নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা

শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক ও তরুণ শেখ মুজিব
Bangladesh :verified:​Bangladesh@qoto.org
2023-07-15

#নবাব সিরাজউদ্দৌলা মারা যাওয়ার পর কী কী হয়েছিলো???

নবাব #সিরাজউদ্দৌলা মারা যাওয়ার পর তার লাশ একটি হাতির উপরে রাখা হয় এবং পুরো শহরে ঘোরানো হয়! লোকেরা যখন তাদের নবাবকে শেষবারের মতো দেখছিলো তখন নবাবের অবস্থা এতই করুণ হওয়া ছিলো যে লোকেরা দেখে ভাউ ভাউ করে চিৎকার করে কাদছিল।

সিরাজউদ্দৌলার #মা আমেনা, যিনি যতটা সম্ভব নিজেকে #রাজনীতি থেকে দূরে রাখতেন। তখন পর্যন্তও তার অজানা ছিলো যে তার ছেলের সাথে কী হয়ে গিয়েছিলো। সিরাজউদ্দৌলাকে বহন করা হাতিটিও কেন জানি তার মা আমেনার মহলের সামনেই এসে হঠাৎ থেমে যায়! তার মা, যিনি কঠোর পর্দা করতেন ছেলের লাশ দেখে সেদিন আর পর্দা ধরে রাখতে পারেন নি! দৌড়ে এসে ছেলের লাশের সামনে বসে চিৎকার করে #কান্না শুরু করে দিলেন! তার আশে-পাশের মানুষরাও চিৎকার করে কাদছিলেন! একটা সময় এমন মনে হচ্ছিলো যেন সবাই মিলে আজ নবাবের মৃত্যুর #প্রতিশোধ নিতে মুর্শিদাবাদে রক্তের বন্যা বহিয়ে দিবে! কিন্তু সেখানে থাকা সৈন্যরা লোকদের পিটিয়ে সেখান থেকে তাড়িয়ে দেয় এবং তার মা আমেনাকে #জোর করে মহলের ভিতরে পাঠিয়ে দেয়া হয়।

তারপর সিরাজউদ্দৌলার ছোটো ভাইকে দুই দেয়ালের মাঝখানে রেখে পিষে ফেলা হয়। সিরাজউদ্দৌলার যত আত্মীয়-স্বজন ছিলো, যত ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিবর্গ, এমনকি যাদের সাথে সিরাজউদ্দৌলার শুধু ভালো সম্পর্ক ছিলো তাদেরসহ এমন মোট ৩০০ জনকে হত্যা করা হয়

সিরাজউদ্দৌলার হারেমের সব মহিলাদের নৌকায় বসিয়ে #হুগলি নদীর মাঝখানে নৌকা ডুবিয়ে হত্যা করা হয়। শুধু লুৎফুন্নেসাকে ছেড়ে দেওয়া হয়, কারণ #মীর #জাফরের দুই ছেলে তাকে বিয়ে করতে চেয়েছিলো! কিন্তু লুৎফুন্নেসা রাজি হয়নি, তার শুধু একটাই জবাব ছিলো "সে হাতির উপরে অনেকবার চড়েছে তাই এখন সে আর গাধার উপর চড়তে চায় না!" এবং মারা যাওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি #বিয়ে করেননি।

Source: ইতিহাসবিদ "গোলাম হোসেন" এর বই।

@bengali_convo
@masindia

নিচের হ্যাস ট্যাগ গুলো ব্যবহার করুন:
#Bangladesh #Bangla #Bengali #Dhaka #Bangladeshi #Kolkata
#বাংলাদেশ #বাংলা #বাঙালী #ঢাকা #বাংলাদেশী #কলকাতা

নবাব সিরাজউদ্দৌলা
2023-03-29

#পরিচয় #introduction
নমস্কার, আমি সেই বাঙালি বাবু। কী জন্য জানি না, আমার পরিচিত সার্ভারটি আর খুলছে না। তা এখানে আবার অ্যাকাউন্ট খুলে ফেললাম। অতএব পরিচয়পর্বটি সেড়ে রাখি।
আমার নাম জিতাংশু নাথ। সবে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিলাম, আঠারো বছর পার করলাম। থাকি পশ্চিমবঙ্গের কলকাতায়। এই অ্যাকাউন্ট খোলার উদ্দেশ্য #বাংলায়_আলাপচারিতা । আলাপের বিষয় #বাংলারইতিহাস #historyofbengal , #ভারতেরইতিহাস #historyofindia , বাংলা ও ভারতের #সংস্কৃতি #culture , #ঐতিহ্য #heritage । এছাড়া, বিজ্ঞানের ছাত্র আমি, অতএব #বিজ্ঞান #science নিয়েও কথা হবে। আর রাজনীতিতে আমার আগ্রহ আছে। আমি #বামপন্থী #leftist , #কমিউনিস্ট #communist । তাই #রাজনীতি #politics নিয়েও কথা হবে। তর্ক-বিতর্ক স্বাগত, ঝগড়া নয়।
ভালো কথা, বাংলায় হ্যাশট্যাগ না দিলে চলবে না।
#বাংলায়হ্যাশট্যাগ #hashtaginbengali
@bengali_convo

2023-03-10

বাংলাদেশের আগামী সাধারণ নির্বাচন যদি অবাধ ও শান্তিপূর্ণ হয়, তবে কি সরকার পরিবর্তন হবে? আমার বাংলাদেশের বন্ধুদের কী মত?

#বাংলাদেশ #bangladesh #রাজনীতি #politics #নির্বাচন #election #মতামত #opinion

@bengali_convo

2023-01-11

টুইটার কেন ছাড়ছি না জানেন?
ফ্যাসিস্টদের হাঁড়ির খবর জানার এর থেকে ভালো প্ল্যাটফর্ম আর নেই।

Do you know why I am not leaving Twitter?
There is no better platform than this to know about the secret mentality of fascists.

#টুইটার #twitter #টুইটারবয়কট #TwitterExile #রাজনীতি #politics

#বাংলায়হ্যাশট্যাগ #hashtaginbengali

@bengali_convo
@mastodonindians

2022-12-25

আজ বাঙালি বিপ্লবী, কমিউনিস্ট চিন্তাবিদ ভূপেন্দ্রনাথ দত্তের মৃত্যুদিন। তাঁর স্মরণে একটা লেখা লিখেছিলাম। সেটা এই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়েছে। তাই এর লিঙ্কটা দিলাম। পড়বেন আর মতামত দেবেন।

#বাংলারইতিহাস #historyofbengal #রাজনীতি #politics #স্মরণ #homage #আজকেরদিনে #onthisday

nagorik.net/society/history/a-

@bengali_convo
@mastodonindians

2022-12-04

বাংলার বিজেপিপন্থীরা মুসলমানদের বাঙালি বলতে চান না,'বাঙালি মুসলমান' শব্দবন্ধে তাদের বড় আপত্তি।অথচ,শ্যামাপ্রসাদের পর যে বাঙালিকে তারা আদর্শ মানেন(তাঁর লেখা না পড়েই),সেই বঙ্কিমচন্দ্রই বলেছেন "বাঙ্গালী মুসলমান" এবং তাদের বাঙালি সমাজের অন্তর্ভুক্তই করেছেন।

#রাজনীতি #বাঙালি #বাঙালিমুসলমান #বাংলা

#বাংলায়হ্যাশট্যাগ

সূত্র:— 'বাঙ্গালীর উৎপত্তি', বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।

The BJP (Bharatiya Janata Party,a Hindu-extrimist and fascist party) supporters of Bengal do not want to call Muslims Bengalee, they have objection to the term 'Bengalee Muslim'. However, after Shyamaprasad, the Bengali whom they consider ideal (without reading his writings), it is Bankim Chandra who has called "Bengali Muslim" and included them in the Bengali society.

#politics #bengalee #bengaleemuslims #bengal

#hashtaginbengali

2022-12-02

nagorik.net/culture/cinema/the

"ল্যাপিডের বক্তব্যে আপত্তি সম্পর্কে প্রশ্ন করি, একজন শিল্পী কি রাষ্ট্রদূত? তাঁকে শিল্পী হিসাবেই অতিথি করে আনা হয়েছিল এবং একজন শিল্পীর সবসময় তাঁর মুক্ত চিন্তা প্রকাশ করার অধিকার আছে। একজন শিল্পীর কাছ থেকে কেন আশা করা হবে তিনি ভারত সরকারের অতিথি বলে সরকারের নীতি ও কার্যক্রম অনুমোদন করবেন? এমনিতেও অগ্নিহোত্রীর ছবি কোনো সরকারি নথি নয়, ফলে ওই ইজরায়েলি পরিচালকের কোনো কূটনৈতিক দায় নেই ওই ছবির সমালোচনা না করার। দ্বিতীয়ত, শিল্পকে কূটনীতির দায় নিতে হলে আমাদের কোনো পরিচালকও কোনো মার্কিন নীতির সমালোচনা করতে পারবেন না। যেমন সত্যজিৎ প্রতিদ্বন্দ্বী ছবিতে ভিয়েতনাম যুদ্ধের প্রশ্ন তুলেছিলেন। সেটাও তাহলে অন্যায় ছিল, কারণ ভারতের সঙ্গে আমেরিকার কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিল। মুক্তিযুদ্ধ অথবা তিয়েন আন মেনের ছাত্র বিদ্রোহ নিয়েও আমাদের কোনো কথা বলা চলবে না, কারণ সেসব অন্য একটি দেশের আভ্যন্তরীণ ব্যাপার।"

পড়ার অনুরোধ রইল।

#রাজনীতি #politics #সিনেমা #cinema #দ্যকাশ্মীরফাইলস #TheKashmirFiles #ভারত #india #ইজরায়েল #isreal

#বাংলায়হ্যাশট্যাগ #hashtaginbengali

@bengali_convo
@mastodonindians

2022-11-30

প্রোপাগান্ডা ফিল্ম নিয়ে আমার তেমন সমস্যা নেই।বামপন্থী হয়ে প্রোপাগান্ডা ফিল্ম না হোক,তা তো বলতে পারি না।সমস্যা হয় যখন সেই প্রোপাগান্ডা ব্যবহৃত হয় হিংসা ও ঘৃণা ছড়াতে,সাম্প্রদায়িক মনোভাব সৃষ্টি করতে।কিন্তু 'দ্য কাশ্মীর ফাইলস' নিয়ে আমার আপত্তি আরও একটা জায়গায়।সিনেমাটা মোটামুটি হিট হওয়ার পর থেকে এর সঙ্গে যুক্ত সকলে এমনভাবে কথা বলছেন যেন তাঁরা কাশ্মীরি পণ্ডিতদের মসিহাঁ।তা মসিহাঁগন,আপনাদের ফিল্মের বাজেট ছিল ১৫ থেকে ২৫ কোটি টাকা,আর আয় হয়েছে ২৫০ কোটি টাকা,মানে লাভ অন্তত ২২৫ কোটি টাকা।তার কয় শতাংশ অত্যাচারিত কাশ্মীরি পণ্ডিতদের সুবিধার্থে ব্যয় করেছেন আপনারা???

#রাজনীতি #politics #TheKashmirFiles

@bengali_convo #বাংলায়হ্যাশট্যাগ #hashtaginbengali

2022-11-27

আমার লেখার #হ্যান্ডবুক #handbook

লেখালিখি এখনও শুরু করিনি,তবে করবো শীঘ্রই।তার আগে এমন ব্যবস্থা করে রাখা ভালো,যাতে আমার লেখা সহজে খুঁজে পাওয়াও যায় আবার অনেক লেখার মধ্যে হারিয়েও না যায়।তাই এই হ্যান্ডবুক তথা 'হ্যান্ডটুট' পোস্ট করা হচ্ছে।
আমি মূলত লেখার বিষয় অনুসারে পোস্টে নানারকম বিশেষ হ্যাশট্যাগ দেবো।যেহেতু এগুলি আমার তৈরি হ্যাশট্যাগ,তাই এতে ক্লিক করলেই আপনারা সেই বিষয়ে আমার সব লেখা পেয়ে যাবেন।বাংলা ইংরেজি দুই ভাষাতেই হ্যাশট্যাগ থাকবে,বাংলাভাষীদের বিশেষ অনুরোধ করবো বাংলা হ্যাশট্যাগটিতে ক্লিক করার। #বাংলায়হ্যাশট্যাগ #hashtaginbengali

এবার লেখার বিষয় অনুযায়ী হ্যাশট্যাগের তালিকা দিচ্ছি।

১) বাংলার ইতিহাস:— #বাংলারইতিহাস #historyofbengal

২) উৎসব:— #বাংলারউৎসব #festivalsofbengal

৩) সংস্কৃতি:— #বাংলারসংস্কৃতি #cultureofbengal

৪) রাজনীতি:— #রাজনীতিপ্রসঙ্গ #aboutpolitics

৫) ভারত:— #ভারতপ্রসঙ্গ #aboutindia

৬)বিশ্ব:— #বিশ্বপ্রসঙ্গ #aboutworld

৭) বিখ্যাত/অখ্যাত এবং বিশেষ ক্ষেত্রে অবদান আছে এমন ব্যক্তির স্মরণ:— #স্মরণ #homage

৮) বিশেষ দিন:— #আজকেরদিনে #onthisday

আপাতত এই রইলো বিষয় অনুযায়ী হ্যাশট্যাগের তালিকা। এই বিশেষ হ্যাশট্যাগ ছাড়াও জনপ্রিয় হ্যাশট্যাগ আমার লেখায় ব্যবহার করবো,তবে সেগুলো লেখার রিচ বাড়ানোর জন্য।এগুলো খুঁজে পাওয়ার সুবিধা আর শ্রেণিবদ্ধকরণের জন্য তৈরি।

For those who can't read Bengali,I shall toot the English translation of the above post after a little time.Please check that toot.I shall give the link of that toot in the comment of this toot also.

#লেখালিখি #writing #সংস্কৃতি #culture #রাজনীতি #politics #ইতিহাস #history #উৎসব #festival
@bengali_convo

2022-11-25

#Introduction #আত্মপরিচয় লেখার বড় সাধ।কিন্তু সাধ্য ছিল না এতদিন।মানে শব্দসীমা ছিল কম।অতএব সার্ভার বদল।নাম জিতাংশু নাথ।পড়ি দ্বাদশ শ্রেণিতে।লিখতে চাই #বাংলার #bengal #সংস্কৃতি #culture #ঐতিহ্য #tradition #ইতিহাস #history নিয়ে।এছাড়া #রাজনীতি #politics নিয়েও লিখবো;বিশেষত #বামপন্থী #leftist #communist হওয়ায় তা নিয়ে তো লিখতেই হবে।এখন একটা ক্যাম্পেন করছি ক'জন বাঙালি মিলে,বাংলায় হ্যাশট্যাগ ব্যবহার #বাংলায়হ্যাশট্যাগ #hashtaginbengali ।এখন মূলত ইংরেজি বাংলা দুই ভাষাতেই হ্যাশট্যাগ দেওয়া হচ্ছে,যাতে রিচও বাড়ে আবার বাংলায় হ্যাশট্যাগের প্রচারও হয়। @bengali_convo আমাদের এই বিষয়ক গ্রুপ,ফলো করতে পারেন।যাক,এখন আসি,আবার দেখা হবে।

2022-11-21

@hutomp বিপক্ষে কারা খেলবে?১১ জনে তো একটা দল হয়। #রাজনীতি #politics #বাংলাযহ্যাশট্যাগ #hashtaginbengali

Client Info

Server: https://mastodon.social
Version: 2025.04
Repository: https://github.com/cyevgeniy/lmst